সভায় বন্দর ব্যবহারকারী, দোকান মালিক, ব্যবসায়ী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশ নেন। বন্দর কর্তৃপক্ষ বিগত সময়ের বেদখল হওয়া জমি পুনরুদ্ধার এবং পতিত জমিগুলো যথাযথভাবে বরাদ্দের জন্য উপস্থিত সবার কাছ থেকে মতামত গ্রহণ করেন।
জানা যায়, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের অধিগ্রহণকৃত প্রায় ৯০০ একর জমির মধ্যে প্রায় ২০০ একর জমি দীর্ঘদিন ধরে বেদখলে রয়েছে এবং সমপরিমাণ জমি অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। ব্যবসায়ীরা এসব জমি স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার ভিত্তিতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও প্রকৃত ব্যবহারকারীদের মধ্যে বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানান।
বন্দর কর্তৃপক্ষ জানান, বিদ্যমান নীতিমালা অনুসরণ করে দ্রুতই জমি বরাদ্দের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এতে জমি ব্যবহারে গতি আসবে এবং ভূমি কর আদায়ও বৃদ্ধি পাবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।