এসময় মাটি কাটার কাজে ব্যবহৃত তিনটি এস্কেভেটর জব্দ এবং ইটভাটার মালিক মাহমুদুল হকের ছেলে আবদুল্লাহ আল ফয়সালকে আটক করা হয়।
আবদুল্লাহ আল ফয়সাল জানান, তাদের ভাটার জন্য স্থানীয় দুই ব্যক্তির কাছ থেকে মাটি কিনে নেন। গত এক সপ্তাহ ধরে তারা ইটভাটায় মাটি সরবরাহ করে আসছেন। কিন্তু কীভাবে কোন জায়গা থেকে মাটি দিচ্ছে তা জানতেন না।
তবে সরেজমিনে দেখা গেছে, ইটভাটা থেকে পাহাড়ের মাটি কাটার দূরত্ব মাত্র ৫০০ গজ। গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে রাতের বেলা তিনটি এস্কেভেটর দিয়ে পাহাড়ের মাটি কেটে ভাটায় জমা করা হচ্ছে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিজানুর রহমান বলেন, পাহাড়ের গোড়ার মাটি কাটার ফলে আগামী বর্ষায় পাহাড়গুলো ধসে পড়বে। খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে তিনটি এস্কেভেটর জব্দ করা হয়। এসময় আবদুল্লাহ আল ফয়সাল নামের একজনকে আটক করে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।