ঢাকা | ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪ - ১১:৪০ অপরাহ্ন

রাজধানীতে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত শান্তির সংলাপ অনুষ্ঠিত

  • আপডেট: Sunday, September 22, 2024 - 5:06 pm

নিজস্ব প্রতিবেদক।। রাজধানী ঢাকায় ফিল্মস ফর পিস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত শান্তি নিশ্চিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ইং) বিকেল ৪টায় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের হল রুমে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।

এতে ইয়ুথ এনগেজমেন্ট ইন ডেমোক্রেসি এন্ড হিউম্যান রাইটস প্রকল্পের আওতায় সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন।

সংলাপে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত ন্যায়বিচার এবং শান্তি, অপর সংলাপ পরিবেশগত ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রভাব বিষয়ে দুটি প্যানেল আলোচনার আয়োজন করা হয়।

এতে প্রথম সংলাপ ‘জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত ন্যায়বিচার এবং শান্তি’ সেশনের সঞ্চালনা করেন- ফিল্মস ফর পিস ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালকের পারভেজ সিদ্দিকী। এতে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- শের-ই-বাংলা কৃষি বিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী, ইন্টারনিউজের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ শামীম আরা শিউলী,  পরিবেশ ও জলবায়ু অধিকার কর্মী সাদিয়া জাহান ও ব্রাইটার্স সংগঠনের নির্বাহী সদস্য জাসমিমা সাবাতিনা।

দ্বিতীয় সংলাপ ‘পরিবেশগত ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রভাব’ সেশনের সঞ্চালনা করেন মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের মনিটরিং এন্ড ইভালৌয়েশন কর্ডিনেটর মো: সাজ্জাদ হোসন। এতে প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- দ্য আর্থ এর নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ মামুন মিয়া, সাওয়াব ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ আফতাবুজ্জামান, অক্সফাম ইন বাংলাদেশের ক্লাইমেট জাস্টিস অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্স রাইটস প্রকল্পের প্রোগ্রাম অফিসার রুবাইয়া নাসরিন সেজুতি ও এসআরএম ইয়ুথ ওয়াচের সহ-প্রতিষ্ঠাতা আসিমা কামাল মৌনী।

সংলাপে জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধে তরুণদের দক্ষতা বৃদ্ধি, পলিসি লেভেলে অন্তর্ভুক্ত করণ ও প্রান্তিক অঞ্চলের তরুণদের সুসংগঠিত করা এবং তাদের কাজগুলো একটি প্লাটফর্মে নিয়ে আসার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরা হয়।

এসময় তরুণরা দাবি করেন- সরকারের সহযোগি হিসেবে পরিবেশ ও জলবায়ু ভিত্তিক বিষয়ে অনেকেই দেশ ও বিদেশে কাজ করে যাচ্ছেন। তাই তরুণরা মনে করেন তাতের আরও ক্ষমতায়িত করার জন্য সরকারের উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত। এসকল উদ্যোগে তরুণরা আরও বেশি দক্ষ ও জলবায়ু পরিবর্তন রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে তাঁরা আশাবাদী।