ঢাকা | ডিসেম্বর ১৯, ২০২৪ - ২:০৭ অপরাহ্ন

দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ধামসোনা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহাদাৎ খান

  • আপডেট: Friday, June 14, 2024 - 9:01 am

সিনিয়র রিপোর্টার।।

মুসলমান ধর্মাবলীদের দুটি সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব হলো ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা।
ইসলামি চান্দ্র পঞ্জিকায়, ঈদুল আযহা জ্বিলহজ্জের ১০ তারিখে পড়ে। আন্তর্জাতিক পঞ্জিকায় তারিখ প্রতি বছর ভিন্ন হয়। সাধারণত এক বছর থেকে আরেক বছর ১০ বা ১১ দিন করে কমতে থাকে। ঈদের তারিখ স্থানীয়ভাবে জ্বিলহজ্জ মাসের চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে। ইসলামিক আইন অনুযায়ী ঈদুল ফিতরের দুই মাস দশ দিন পর পালিত হয় ঈদুল আযহা।মুসলমানদের বৃহত্তর ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আযহা উপলক্ষে ধামসোনা বাসি সহ দেশবাসীকে অগ্রিম শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের ১ নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সাবেক সাভার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও আশুলিয়া থানা যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক আশুলিয়া থানা যুবলীগের আইকন এবং স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃ শাহাদাৎ হোসেন খান ।ঈদুল আযহা সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ ও আনন্দ। মানুষের ভিতরে থাকা হিংসা, বিদ্বেষ, অহংকার ও লোভ- লালসা পশুর কুরবানির ন্যায় এসব ব্যবহারের হোক কুরবানী।ধনী গরীবের বৈষম্য ভুলে ঈদের আনন্দ সবার জীবনে বয়ে আনুক ভ্রাতৃত্বের বন্ধন ও অনাবিল সুখ ও শান্তি।

দৈনিক কালের ছবি পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ইউসুফ আলী খান এর সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে শাহাদাৎ হোসেন খান বলেন, ঈদুল আযহা বা ঈদুল আজহা বা ঈদুল আদহা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের একটি । চলতি কথনে এই উৎসবটি কুরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। এই উৎসবকে ঈদুজ্জোহাও বলা হয়। ঈদুল আযহা মূলত আরবি বাক্যাংশ। এর অর্থ হলো ‘ত্যাগের উৎসব’। এই উৎসবের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হল ত্যাগ করা। এ দিনটিতে মুসলমানেরা ফযরের নামাযের পর ঈদগাহে গিয়ে দুই রাক্বাত ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করে ও অব্যবহিত পরে স্ব-স্ব আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ ও উট আল্লাহর নামে কোরবানি করা হয়। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু কোরবানির সাথে সাথে মানুষের মনের মধ্যে থাকা হিংসা লোভ-লালসা, অহংকার এর কুরবানী করা হয় এবং একে অপরের মাঝে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন গড়ে উঠে।

এ সময় তিনি আরো বলেন, আমাদের সমাজে যাদের কুরবানী করার সামর্থ্য আছে তারা ইসলামের শরিয়া আইন অনুযায়ী কোরবানি করব এবং কোরবানির গোস্ত নিয়ম অনুযায়ী তিনটি ভাগে ভাগ করে এক ভাগ নিজের জন্য, এক ভাগ আত্মীয়-স্বজনদের জন্য এবং এক ভাগ সাধারণ গরিব দুঃখী অসহায় মানুষের মাঝে ভাগ করে দিবো।

এ সময় পরিবহন চালকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ঘুমন্ত অবস্থায় গাড়ি চালাবেন না, অতিরিক্ত যাত্রী বহন করিবেন না। কারণ একটি দুর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না। তাই দুর্ঘটনা এড়িয়ে চলুন সুস্থ নিরাপদে বাড়ি ফিরুন। বিভিন্ন শ্রমজীবী ও পেশাজীবী ভাই বোনদের প্রতি অনুরোধ আপনারা তাড়াহুড়া করে গাড়িতে বা লঞ্চ বা ট্রেনে উঠবেন না।

পরিশেষে স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন বাসি সহ সাভার – আশুলিয়া বাসি ও বিশ্বের সকল মুসলমান সম্প্রদায়কে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার অগ্রিম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ঈদ মোবারক।